कोशिश गोल्ड - मुक्त
পায়ের কাছে বসে আছে
ANANDAMELA
|October 20, 2025
খসখস খসখস শব্দটা জাগিয়ে রাখল। এক সময় থেমে গেল। তার পরই খুব হালকা পায়ের শব্দ পেলাম। টের পেলাম, যেন কেউ অতি সাবধানে আমার পায়ের কাছে এসে বসল।
ঘ টনাটা ঘটেছিল গত বছর। ডিসেম্বর মাসে। এখনও ছবির মতো মনে আছে প্রতিটা দৃশ্য। ভাবলে আজও গায়ে কাঁটা দেয়। ডিসেম্বরে বাবা-মা দু'জনেরই অফিস টুর পড়ল। আমাকে তাই ছুটি কাটাতে পাঠানো হল কোন্নগরে, বড়মাসির বাড়িতে। শীত হোক বা গরম, ছুটি কাটানোর পক্ষে বড়মাসির বাড়ি একেবারে আদর্শ। নিরিবিলি পরিবেশ। বাগান-ঘেরা দোতলা বাড়ি । পিছন দিকে মস্ত পুকুর। তিনতলার ছাদটা আকারে ছোটখাটো এক ফুটবল মাঠ। যত দিন রিকুদা ছিল, সুযোগ পেলেই হাজির হতাম। সারা দিন ছাদে চলত ফুটবল খেলা। গাছ থেকে পেয়ারা পেড়ে, গাছের ডালে পা ঝুলিয়েই খেতে শুরু করে দিতাম। দুপুরে রামদাদার হাতের মুরগির ঝোল আর ভাত ছিল অমৃত। উচ্চ মাধ্যমিকের পর রিকুদা ইঞ্জিনিয়ারিং পড়তে চলে গেল বেঙ্গালুরুতে। কোন্নগরে আমার যাতায়াতও কমে এল। ছুটিতে রিকুদা বাড়িতে এলে যেতাম। আমারও ক্লাস বাড়ছিল, সঙ্গে পড়ার চাপও। ইতিমধ্যে মাসির তিনতলার অর্ধেক ছাদ জুড়ে মাথা তুলেছে ঘর। বাগানে বেড়েছে গাছের সংখ্যা। পুকুরেও নাকি মাছ আর হাঁস ছাড়া হয়েছে।
আমার কোন্নগর যাওয়ার খবরে মেসো উচ্ছ্বসিত স্বরে বলল, “জিনিসপত্র গুছিয়ে চলে আয়, তাজু। তিনতলার ঘরটা তো তোদের জন্যই সাজিয়ে রেখেছি। তোর রিকুদা ছুটির অভাবে থাকতেই পারল না। তুই থেকে উদ্বোধন কর। পালঙ্কে শুবি, দেরাজে জামাকাপড় রাখবি আর সেগুন কাঠের চেয়ার-টেবিলে বসে লেখাপড়া করবি। আরামসে সাত দিন কেটে যাবে।” রওনা দিলাম পরের দিনই। মাসির বাড়ি পৌঁছোতেই রীতিমতো চমকে গেলাম। গোটা বাড়িটা নতুন রং করা হয়েছে। ভাঙা পাঁচিলগুলোও সারিয়ে ফেলা হয়েছে। সব মিলিয়ে আগের থেকে বাড়িটা যেন আরও শান্ত হয়ে গেছে। তিনতলার ঘরটা সবচেয়ে বেশি নজরকাড়া। অর্ধেক ছাদ-জোড়া বিরাট ঘর। আলো-হাওয়া, রোদ থইথই করছে। ফটফটে সাদা মার্বেলের মেঝে। ঘরের মাঝখানে বিশাল পালঙ্ক ।
यह कहानी ANANDAMELA के October 20, 2025 संस्करण से ली गई है।
हजारों चुनिंदा प्रीमियम कहानियों और 10,000 से अधिक पत्रिकाओं और समाचार पत्रों तक पहुंचने के लिए मैगज़्टर गोल्ड की सदस्यता लें।
क्या आप पहले से ही ग्राहक हैं? साइन इन करें
ANANDAMELA से और कहानियाँ
ANANDAMELA
ভবানীবাবুর ভূত
হারু একটু ভীরু প্রকৃতির ছেলে। রীতিমতো ভয় পেয়ে সে বলল, “তা হলে কী হবে দাদা?” হরিদাস বলল, “হবে আর কী, কোনও দিন সকালে তোর দোকানে চা খেতে এসে দেখব, তুই ঘাড় লটকে মরে পড়ে আছিস।”
9 mins
October 20, 2025
ANANDAMELA
যেখানে ভূতের ভয়,
বিজ্ঞান নাকি বিশ্বাস? অতিপ্রাকৃত বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে কথা বললেন পৃথা বসু
3 mins
October 20, 2025
ANANDAMELA
পাহাড়ের সেই রাত
চিরকুট খুলতেই অতীতের লুকোনো সত্য চোখের সামনে ভেসে উঠল। অভয়জির অলৌকিক ক্ষমতার আড়ালে যে ভয়াবহ অন্ধকার লুকিয়ে আছে, তা বুঝতে দেরি হল না।
7 mins
October 20, 2025
ANANDAMELA
বশীকান্ত
নন্দুর উপস্থিতি টের পেয়ে বশীকান্ত একশো আশি ডিগ্রি মাথাটা ঘুরিয়ে বলল, “আরে নন্দুদা যে! আজ তোমার ছুটি, আমিই বাবুর পছন্দের রান্না করছি।” ভূতে তার নাম নিচ্ছে, নন্দু আর দাঁড়াল না। পাঁই পাঁই করে ছুটে পালিয়ে এল সেখান থেকে।
10 mins
October 05, 2025
ANANDAMELA
ছোট ছোট খেলা
আমাদের রাজ্য থেকে শুরু করে বিশ্বের নানা প্রান্তে ঘটছে খেলাধুলোর নানা ঘটনা। তার ঝলক থাকল এখানে।
2 mins
October 05, 2025
ANANDAMELA
ছোট ছোট খেলা
আমাদের রাজ্য থেকে শুরু করে বিশ্বের নানা প্রান্তে ঘটছে খেলাধুলোর নানা ঘটনা। তার ঝলক থাকল এখানে।
2 mins
October 20, 2025
ANANDAMELA
সেই সব আশ্চর্য শরৎ
চা-বাগানের রেডিয়োহীন ছোটবেলায় কেমন ছিল পুজোর আমেজ? বাঘ আসার ভয়, কলাবৌ আসলে কে, সেই সময়ের খুনসুটি-ঝগড়া-আনন্দের স্মৃতিচারণ করেছেন তিলোত্তমা মজুমদার
8 mins
October 05, 2025
ANANDAMELA
পায়ের কাছে বসে আছে
খসখস খসখস শব্দটা জাগিয়ে রাখল। এক সময় থেমে গেল। তার পরই খুব হালকা পায়ের শব্দ পেলাম। টের পেলাম, যেন কেউ অতি সাবধানে আমার পায়ের কাছে এসে বসল।
8 mins
October 20, 2025
ANANDAMELA
উৎসব শুরুর ঘোষণা
ছোটবেলায় কেমন ছিল মহালয়ার দিনগুলো? স্মৃতিতর্পণে ডুব দিয়েছেন প্রচেত গুপ্ত
6 mins
September 20, 2025
ANANDAMELA
মহালয়ার মহত্ত্ব
এই বিশেষ দিনটির নেপথ্যে থাকা মানবিকতা উদযাপনের গল্প লিখেছেন নৃসিংহপ্রসাদ ভাদুড়ী
4 mins
September 20, 2025
Listen
Translate
Change font size

