দই ও তরমুজের পুডিং উপকরণ: জল ঝরানো টক দই ২ কাপ, কনডেন্সড মিল্ক ১ কাপ, তরমুজের রস ১ বাটি, ছোট এলাচ গুঁড়ো ১ চা চামচ, পেস্তা ও আমন্ড কুচি প্রয়োজন মতো। প্রণালী: টক দই ছাঁকনির উপর রেখে জল ঝরিয়ে নিন। এবার একটা বাটিতে জল ঝরানো টক দই, কনডেন্সড মিল্ক, তরমুজের রস, ছোট এলাচ গুঁড়ো সব ভালো করে মিশিয়ে নিন। একটা পুডিং বোলে ঘি বা মাখন ব্রাশ করে মিশ্রণটি ঢেলে দিন। অ্যালুমিনিয়াম ফয়েল দিয়ে মুখ সিল করে দিন। এবার প্যানে দু'কাপ জল দিয়ে একটা স্ট্যান্ডের উপর বাটিটা বসিয়ে ২৫ মিনিট কম আঁচে রেখে দিন। এবার গ্যাস বন্ধ করে ১০ মিনিট ওই অবস্থায় রেখে দিন। তারপর ঠান্ডা করে ৩০ মিনিট ফ্রিজে ঢুকিয়ে রাখুন। এবার তরমুজ ছোট টুকরা করে কেটে নুন দিয়ে মিক্সিতে রেখে রস করে নিন। গ্যাসে রস ও চিনি দিয়ে ফুটিয়ে কর্নফ্লাওয়ার মিশিয়ে নিন। ছাঁকনিতে ছেঁকে নিন। ঠান্ডা হলে একটা বাটিতে তেল ব্রাশ করে মিশ্রণটা ফ্রিজে রেখে দিন ৩-৪ ঘণ্টা। তারপর বাটি ডিমোল্ড করে নিন। এবার একটা থালায় ঢেলে প্রথমে দই, তরমুজ সাজিয়ে পরিবেশন করুন। উপর থেকে পেস্তা, আমন্ড ছড়িয়ে ঠান্ডা ঠান্ডা পরিবেশন করুন।
Bu hikaye Sukhi Grihakon dergisinin May 2024 sayısından alınmıştır.
Start your 7-day Magzter GOLD free trial to access thousands of curated premium stories, and 8,500+ magazines and newspapers.
Already a subscriber ? Giriş Yap
Bu hikaye Sukhi Grihakon dergisinin May 2024 sayısından alınmıştır.
Start your 7-day Magzter GOLD free trial to access thousands of curated premium stories, and 8,500+ magazines and newspapers.
Already a subscriber? Giriş Yap
হাম্পির মন্দিরে একটি রাত
কারণ তার উপন্যাসের মালমশলা তিরুমালার কাছ থেকে সে প্রায় সবই পেয়ে গেছে। এবার শুধু লেখার অপেক্ষা।
টান
কিন্তু কেমন ভেজা ভেজা। চোখ দুটো বেশ বড় বড়। অসঙ্কোচ দৃষ্টি। সে সোজা তাকিয়ে আছে প্রাঞ্জলবাবুর দিকে।
সিক্তা নদী
ভারতীয় সংস্কৃতিতে নদীকে ভগবান হিসেবে পূজা করা হয়। নদীর তীরে গড়ে ওঠে সভ্যতা, তাই বোধহয় এই রীতি। লিখেছেন পূর্বা সেনগুপ্ত।
কার্সড ভিলা
নিকুঞ্জ সেই আন্দোলিত ছবিটির দিকে চেয়ে হাসল, ‘বড় আনন্দে আছেন তিনি। আপনার শরীরটি তাঁকে উৎসর্গ করে আজ আমি দায়মুক্ত হব...।'
ছায়া
মিহির সেন শুকনো গলায় ঢোক গিলে বলে উঠলেন, “খেলতে চান?” বোরে এগিয়ে এল। “বেশ। তাই হোক।
সামনের অমাবস্যায়
একজন জিজ্ঞাসা করল, ‘শরীর খারাপ নাকি?' সুশান্ত বলল, ‘না, গা-টা একটু শিরশির করছে! ও কিছু না।'
এক যে আছে গাছ
নীলাঞ্জনাকে কি কাউন্সেলিং করানোর দরকার? কাকে জিজ্ঞেস করবে বর্ণক? কে সঠিক ডাক্তারের হদিশ দিতে পারবে? নাহ্, বর্ণক ভেবে কোনও কুলকিনারা পায় না ৷
পালাবার পথ নেই
গর্ত খোঁড়াই ছিল। লাশটা ফেলে মাটি চাপা দিলেন সুবু মিয়াঁ।... লাশের সঙ্গে মোবাইলটিও দফন দিলেন তিনি।...এসব লোকদের খোঁজখবর হয় না তেমন।
বিকট এক জোড়া পা
বিজনেসম্যান বিশ্বনাথের শিলিগুড়িতে বড় কাউন্টার। বিশাল দু'খানা রুম। একটায় সাজানো-গোছানো অফিস। এককোণে ছোট ওয়াশ রুম। ভেতরে পুরনো-নতুন কম্পিউটারের হরেক কিসিমের মালপত্রে ঠাসা গোডাউন ঘর। সবে ঠান্ডা পড়েছে।
চলন বলন বসন কেমন বদল
কালের নিয়মে কীভাবে বদলেছে লেখিকাদের পোশাক ও স্টাইল স্টেটমেন্ট? ইতিহাস ঘেঁটে লিখছেন এসময়ের লেখিকা কাবেরী রায়চৌধুরী।