Essayer OR - Gratuit
যেখানে ভূতের ভয়,
ANANDAMELA
|October 20, 2025
বিজ্ঞান নাকি বিশ্বাস? অতিপ্রাকৃত বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে কথা বললেন পৃথা বসু
অলৌকিক কী? মৃত্যুর পরে কি অস্তিত্ব সম্পূর্ণ ভাবে মুছে যায়? নাকি আমাদের বেঁচে থাকার সমান্তরালে কিছু থেকে যায়? আমরা প্রকৃতি থেকে প্রাণবায়ু, জল, খাবার নিয়ে বড় হই, বুড়ো হই, মরে যাই। মৃত্যুর পর হয় কবর দিয়ে বা আগুনে পুড়িয়ে ফেলা হয়। এ বার সেই ছাইয়ের কণা বা মাটির গহনে পচতে থাকা দেহাবশেষ শেষমেশ যায় কোথায়? ঠিক, প্রকৃতিতেই। অর্থাৎ, যেখান থেকে শুরু, সেইখানেই শেষ। এ তো গেল পৃথিবীর কথা। কিন্তু সুবিশাল ব্রহ্মাণ্ডে পৃথিবী তো এই এতটুকু নকুলদানার মতো। আসলে ব্যাপারটা ছড়িয়ে আছে গোটা ব্রহ্মাণ্ডেই। কয়েক জন বিজ্ঞানীর মতে, চেতনা, অর্থাৎ যে জানান দেয় যে, আমরা বেঁচে আছি, তা শুধু মস্তিষ্কে নয়, কোয়ান্টাম স্তরে বিশ্বব্রহ্মাণ্ডেও বিদ্যমান। মৃত্যুর পর তা এক স্তর থেকে আর এক স্তরে রূপান্তরিত হয়। নষ্ট হয় না। ফের এক বার ‘অস্তিত্ব' শব্দটা ভাবো। নির্দিষ্ট কোনও একটা জায়গায় তাকে বাঁধা যাচ্ছে কি? যে উপাদান নিয়ে জীবের দেহ তৈরি, সে সব কারও একার নয়। ছড়িয়ে আছে সর্বত্র। শরীর থাকলে সেখানে, না হলে অশরীরী ভাবে অন্য কোথাও । অলৌকিক ঘটনা মানেই কিন্তু ভৌতিক নয়, আশ্চর্য সুন্দরও হয়। অতিপ্রাকৃত গবেষক দেবরাজ সান্যাল তুলে ধরলেন অদ্ভুত কয়েকটি তথ্য, “গবেষণা বলছে, মৃত্যুর পরবর্তী আটচল্লিশ ঘণ্টা পর্যন্ত শরীরে কিছু নির্দিষ্ট জিন সক্রিয় থাকে। মৃতদেহ থেকে রহস্যময় শক্তির নির্গমন আমরা একাধিক তদন্তে দেখেছি। আমি বিশ্বাস করি, ভূত বা এই অদৃশ্য বুদ্ধিমান সত্তা হতে পারে কোনও প্রাচীন প্রজাতি, যারা মানব জাতির আগে থেকেই ছিল। এখনও তারা টিকে আছে, আমাদের দৃষ্টির বাইরে, অদৃশ্য তরঙ্গদৈর্ঘ্যে।” কিন্তু এর নেপথ্যে যুক্তি কী? দেবরাজ বলছেন, “আমরা মাত্র ৩৮০-৭৫০ ন্যানোমিটারের মধ্যে দৃশ্যমান আলোক তরঙ্গদৈর্ঘ্য দেখতে পারি। এর বাইরেও রয়েছে আরও নানা রশ্মি। যদি এমন কোনও প্রজাতি থাকে, যারা এ রকম কোনও অদৃশ্য তরঙ্গে বিদ্যমান, তা হলে আমাদের চোখে তারা ধরা পড
Cette histoire est tirée de l'édition October 20, 2025 de ANANDAMELA.
Abonnez-vous à Magzter GOLD pour accéder à des milliers d'histoires premium sélectionnées et à plus de 9 000 magazines et journaux.
Déjà abonné ? Se connecter
PLUS D'HISTOIRES DE ANANDAMELA
ANANDAMELA
বকুলতলার বেদি
অন্য ঘরগুলোয় তুলনায় এই তুলনায় এই ঘরের দরজাটা বেশ বড়, শক্তপোক্ত। ধীরে ধীরে দরজা খুলছে। খুলছে ভিতর দিকে। কেমন একটা ভ্যাপসা, ভিজে ভিজে গন্ধ৷ দেওয়ালে কোনও জানলা নেই। তার পরেই আঁতকে ওঠার মতো একটা দৃশ্য । ঘরটার কোনও মেঝে নেই। বিরাট এক গহ্বর। অন্ধকার।
7 mins
October 20, 2025
ANANDAMELA
অপয়া
প্রলয় ওরফে পলুকে নিয়ে এক মানুষের জীবনের রহস্যময় মুহূর্তগুলোর গল্প—যার প্রতিটি দেখা যেন নতুন ঘটনার ইঙ্গিত। ভাগ্য, কাকতাল, আর মানুষের মনে জন্মানো অদ্ভুত বিশ্বাস—সব মিলিয়ে এক টানটান আবহের কাহিনি।
6 mins
October 20, 2025
ANANDAMELA
আশ্চর্য ইঙ্গিত
রাতের অমাবস্যায় দেবুর দুঃসাহসিক যাত্রা তাকে নিয়ে যায় জমিদারবাড়ির রহস্যের সামনে। ভূতের ইঙ্গিতেই শেষ পর্যন্ত উদ্ধার হয় হারানো রাধা–কৃষ্ণের মূর্তি, ফিরতে থাকে গ্রামের মেলা।
6 mins
October 20, 2025
ANANDAMELA
তারা এসেছিল
সে দিন রাতে আবার আওয়াজ শোনা গেল কাঠের বারান্দায়। কোনও ডাক নয়। বুক ঘষটে থপ থপ শব্দে কিছু উঠে আসার শব্দ যেন। কেন জানি না, টমির মনে হল, দরজা খোলাটা বোধ হয় ঠিক হবে না। জানলার পর্দাটা সরিয়ে উঁকি দিল বারান্দায়
8 mins
October 20, 2025
ANANDAMELA
চন্দনস্যর
১. বৃষ্টিভেজা সকালে বাসুদেববাবুর চোখে হঠাৎ ভেসে ওঠে পুরনো অঙ্কস্যর চন্দনস্যরের অবিকল চেহারা। ২. চল্লিশ বছর আগের মানুষটি যেন আজও অপরিবর্তিত—এ কোন রহস্য, নাকি তাঁর মনের ভুল?
12 mins
October 20, 2025
ANANDAMELA
তাতারের বন্ধু
অলৌকিক বলে কিছু হয় না। অন্তত তাতার তো মানে না। ওর বাবা কলেজে ফিজিক্স পড়ান ৷ মা-ও কলেজে পড়ান। তবে সাইকোলজি। ঠাকুরদা ইঞ্জিনিয়ার ছিলেন। বড় পদে চাকরি করতেন। সকলের আশা তাতারও বিজ্ঞান নিয়ে পড়াশোনা করবে।
7 mins
October 20, 2025
ANANDAMELA
ভবানীবাবুর ভূত
হারু একটু ভীরু প্রকৃতির ছেলে। রীতিমতো ভয় পেয়ে সে বলল, “তা হলে কী হবে দাদা?” হরিদাস বলল, “হবে আর কী, কোনও দিন সকালে তোর দোকানে চা খেতে এসে দেখব, তুই ঘাড় লটকে মরে পড়ে আছিস।”
9 mins
October 20, 2025
ANANDAMELA
যেখানে ভূতের ভয়,
বিজ্ঞান নাকি বিশ্বাস? অতিপ্রাকৃত বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে কথা বললেন পৃথা বসু
3 mins
October 20, 2025
ANANDAMELA
পাহাড়ের সেই রাত
চিরকুট খুলতেই অতীতের লুকোনো সত্য চোখের সামনে ভেসে উঠল। অভয়জির অলৌকিক ক্ষমতার আড়ালে যে ভয়াবহ অন্ধকার লুকিয়ে আছে, তা বুঝতে দেরি হল না।
7 mins
October 20, 2025
ANANDAMELA
বশীকান্ত
নন্দুর উপস্থিতি টের পেয়ে বশীকান্ত একশো আশি ডিগ্রি মাথাটা ঘুরিয়ে বলল, “আরে নন্দুদা যে! আজ তোমার ছুটি, আমিই বাবুর পছন্দের রান্না করছি।” ভূতে তার নাম নিচ্ছে, নন্দু আর দাঁড়াল না। পাঁই পাঁই করে ছুটে পালিয়ে এল সেখান থেকে।
10 mins
October 05, 2025
Listen
Translate
Change font size

