Vuélvete ilimitado con Magzter GOLD

Vuélvete ilimitado con Magzter GOLD

Obtenga acceso ilimitado a más de 9000 revistas, periódicos e historias Premium por solo

$149.99
 
$74.99/Año

Intentar ORO - Gratis

চন্দনস্যর

ANANDAMELA

|

October 20, 2025

১. বৃষ্টিভেজা সকালে বাসুদেববাবুর চোখে হঠাৎ ভেসে ওঠে পুরনো অঙ্কস্যর চন্দনস্যরের অবিকল চেহারা। ২. চল্লিশ বছর আগের মানুষটি যেন আজও অপরিবর্তিত—এ কোন রহস্য, নাকি তাঁর মনের ভুল?

- প্রচেত গুপ্ত

চন্দনস্যর

আবার চন্দনস্যর! টিপটিপ করে বৃষ্টি পড়ছে। পথের ধারে এক সব্জিওয়ালার ঝুড়ির সামনে উবু হয়ে বসে সব্জি বাছছেন স্যর। এক হাতে মাথার উপর ছাতা ধরা, অন্য হাতে বেগুন। ছাতার হাতল কাঠের এবং লম্বা। স্যর পরে আছেন ধুতি, হাফহাতা ফতুয়া শার্ট, পায়ে ক্যাম্বিসের জুতো। ধুতি হাঁটুর কাছাকাছি পর্যন্ত তোলা। মনে হয়, জল-কাদা বাঁচাতে এই ব্যবস্থা। বাহান্ন বছরের বাসুদেব নস্কর চমকে উঠলেন। চমকে ওঠারই কথা। এমন ভুল কেমন করে হয়! এক দিন হলেও কথা ছিল, ভুল এই নিয়ে হল দু'দিন। মাঝখানে সাত দিন, না, সাড়ে সাত দিনের ফারাক গিয়েছে। আগের বুধে প্রথম বার স্যরকে দেখেছেন তিনি, এখন বৃহস্পতির বেলা এগারোটা। সাড়ে সাত দিনই হল। বাসুদেববাবু স্যরকে প্রথম বার দেখেছিলেন রাতে। শিয়ালদা সাউথ সেকশনে। ন'টা বত্রিশের সোনারপুর লোকাল এসে ঢুকল, সেই গাড়িতেই বাড়ি ফিরছিলেন। গাড়িতে ওঠার জন্য পা বাড়ালেন। দরজার হাতল ধরে যে-ই কামরায় উঠতে যাবেন, দেখলেন, কামরা থেকে হন্তদন্ত হয়ে নামচ্ছেন চন্দনস্যর। ট্রেনে উঠছিলেন বলে তখনই মুখ ঘুরিয়ে দেখার উপায় ছিল না, তবে গাড়িতে উঠে ফিরে তাকালেন। প্ল্যাটফর্মের কম আলোয় স্যর মাথা নামিয়ে হেঁটে চলেছেন লম্বা পায়ে। এক বার মুখটা তুললেনও, তখন স্পষ্ট হল। ঠিকই, ওই তো চন্দনস্যর! চওড়া কপাল, লম্বা নাক, চৌকো চিবুক। গাল দুটো খানিক বসা। ঘন ভুরু যেমন ছিল, তেমনই আছে। চশমার কাচে চলন্ত ট্রেনের আলো পড়ে পিছলে যাচ্ছে। এত বছর পরে দেখেও মুখ চিনতে একটুও অসুবিধে হল না।

MÁS HISTORIAS DE ANANDAMELA

ANANDAMELA

ANANDAMELA

বকুলতলার বেদি

অন্য ঘরগুলোয় তুলনায় এই তুলনায় এই ঘরের দরজাটা বেশ বড়, শক্তপোক্ত। ধীরে ধীরে দরজা খুলছে। খুলছে ভিতর দিকে। কেমন একটা ভ্যাপসা, ভিজে ভিজে গন্ধ৷ দেওয়ালে কোনও জানলা নেই। তার পরেই আঁতকে ওঠার মতো একটা দৃশ্য । ঘরটার কোনও মেঝে নেই। বিরাট এক গহ্বর। অন্ধকার।

time to read

7 mins

October 20, 2025

ANANDAMELA

ANANDAMELA

অপয়া

প্রলয় ওরফে পলুকে নিয়ে এক মানুষের জীবনের রহস্যময় মুহূর্তগুলোর গল্প—যার প্রতিটি দেখা যেন নতুন ঘটনার ইঙ্গিত। ভাগ্য, কাকতাল, আর মানুষের মনে জন্মানো অদ্ভুত বিশ্বাস—সব মিলিয়ে এক টানটান আবহের কাহিনি।

time to read

6 mins

October 20, 2025

ANANDAMELA

ANANDAMELA

আশ্চর্য ইঙ্গিত

রাতের অমাবস্যায় দেবুর দুঃসাহসিক যাত্রা তাকে নিয়ে যায় জমিদারবাড়ির রহস্যের সামনে। ভূতের ইঙ্গিতেই শেষ পর্যন্ত উদ্ধার হয় হারানো রাধা–কৃষ্ণের মূর্তি, ফিরতে থাকে গ্রামের মেলা।

time to read

6 mins

October 20, 2025

ANANDAMELA

ANANDAMELA

তারা এসেছিল

সে দিন রাতে আবার আওয়াজ শোনা গেল কাঠের বারান্দায়। কোনও ডাক নয়। বুক ঘষটে থপ থপ শব্দে কিছু উঠে আসার শব্দ যেন। কেন জানি না, টমির মনে হল, দরজা খোলাটা বোধ হয় ঠিক হবে না। জানলার পর্দাটা সরিয়ে উঁকি দিল বারান্দায়

time to read

8 mins

October 20, 2025

ANANDAMELA

ANANDAMELA

চন্দনস্যর

১. বৃষ্টিভেজা সকালে বাসুদেববাবুর চোখে হঠাৎ ভেসে ওঠে পুরনো অঙ্কস্যর চন্দনস্যরের অবিকল চেহারা। ২. চল্লিশ বছর আগের মানুষটি যেন আজও অপরিবর্তিত—এ কোন রহস্য, নাকি তাঁর মনের ভুল?

time to read

12 mins

October 20, 2025

ANANDAMELA

ANANDAMELA

তাতারের বন্ধু

অলৌকিক বলে কিছু হয় না। অন্তত তাতার তো মানে না। ওর বাবা কলেজে ফিজিক্স পড়ান ৷ মা-ও কলেজে পড়ান। তবে সাইকোলজি। ঠাকুরদা ইঞ্জিনিয়ার ছিলেন। বড় পদে চাকরি করতেন। সকলের আশা তাতারও বিজ্ঞান নিয়ে পড়াশোনা করবে।

time to read

7 mins

October 20, 2025

ANANDAMELA

ANANDAMELA

ভবানীবাবুর ভূত

হারু একটু ভীরু প্রকৃতির ছেলে। রীতিমতো ভয় পেয়ে সে বলল, “তা হলে কী হবে দাদা?” হরিদাস বলল, “হবে আর কী, কোনও দিন সকালে তোর দোকানে চা খেতে এসে দেখব, তুই ঘাড় লটকে মরে পড়ে আছিস।”

time to read

9 mins

October 20, 2025

ANANDAMELA

ANANDAMELA

যেখানে ভূতের ভয়,

বিজ্ঞান নাকি বিশ্বাস? অতিপ্রাকৃত বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে কথা বললেন পৃথা বসু

time to read

3 mins

October 20, 2025

ANANDAMELA

ANANDAMELA

পাহাড়ের সেই রাত

চিরকুট খুলতেই অতীতের লুকোনো সত্য চোখের সামনে ভেসে উঠল। অভয়জির অলৌকিক ক্ষমতার আড়ালে যে ভয়াবহ অন্ধকার লুকিয়ে আছে, তা বুঝতে দেরি হল না।

time to read

7 mins

October 20, 2025

ANANDAMELA

ANANDAMELA

বশীকান্ত

নন্দুর উপস্থিতি টের পেয়ে বশীকান্ত একশো আশি ডিগ্রি মাথাটা ঘুরিয়ে বলল, “আরে নন্দুদা যে! আজ তোমার ছুটি, আমিই বাবুর পছন্দের রান্না করছি।” ভূতে তার নাম নিচ্ছে, নন্দু আর দাঁড়াল না। পাঁই পাঁই করে ছুটে পালিয়ে এল সেখান থেকে।

time to read

10 mins

October 05, 2025

Listen

Translate

Share

-
+

Change font size