দিকে ফিরে বলল, “আপনিই তা হলে সাবজি! রক্ষকই ভক্ষক।”

বললেন, "আজকের অপারেশনে যারা গেছিল, তারা সবাই সাবজি-র থেকে মাসোহারা পায়। যদিও এরা সাবজি-কে কখনও দেখেনি। ওদের কাছে নির্দেশ আসে, সেই মতো ওরা কাজ করে। রেঞ্জার সাহেব স্পটে পৌঁছোনোর আগেই ওরা দাঁত দুটোকে সরিয়ে ফেলেছিল।” “এক্সেলেন্ট”, হাততালি দিয়ে ওঠে লাজবন্তী।

- 

হাসতে হাসতে রেঞ্জার বললেন, "এবার তা হলে আপনার ডিলটা বলুন ম্যাডাম।” লাজবন্তী গুছিয়ে বসে, “আমার ডিলটা খুব সিম্পল। আপনি হাত দুটো আস্তে আস্তে মাথার উপর তুলবেন। তার পর উঠে দাঁড়াবেন। ধীরে ধীরে হাঁটতে হাঁটতে আমরা এখান থেকে বেরিয়ে আপনার বাংলোটা পেরিয়ে বড় রাস্তার উপরে যাব। সেখানে গাড়ি দাঁড়িয়ে আছে। গল্প করতে করতে আমরা মধ্যে পেয়ে গেলাম বলে আমাদের প্ল্যানটা একটু চেঞ্জ করতে হল। এই চৌকিদার যে সাবজি-র খাস লোক, সে খবর আমাদের কাছে ছিল। তাই ওকে শুনিয়ে শুনিয়ে আমি আর সাব-ইন্সপেক্টর মাধোপ্রসাদ কিছুটা নাটক করে একটা টোপ ফেললাম আর কপাল ভাল আপনার মতো বড় মাছ গেঁথে গেল। ও হ্যাঁ, আপনার হাতের অস্ত্রটা ফেলে দিন। মাধোপ্রসাদের পিস্তল আপনার মাথায় ঠেকানো আছে”, এই বলে পকেট থেকে একটা বাঁশি বের করে জোরে বাজিয়ে দিল লাজবন্তী। ঘাড় ঘুরিয়ে পিছনে পিস্তল হাতে মাধোপ্রসাদকে দেখে নিজের রিভলভারটা নামিয়ে রাখলেন রেঞ্জার। এক মুহূর্ত তাঁক