গ `লির ভেতরে দীপ্তর থেকে কিছুটা দূরত্ব বজায় রেখে অন্ধকারে গা-ঢাকা দিয়ে, বেড়ালের মতো পা টিপে টিপে এগোচ্ছে আরও তিনজন লোক। অন্ধকারে মিশে গেছে তাদের পোশাকের রং। দূর থেকে দীপ্তর উপর নজর রাখছে তারা। এদের মধ্যে একজন কিছু বলতে যেতেই অন্য আরেকজন ঠোঁটে আঙুল ছুঁইয়ে কিছু না বলতে ইশারা করল। দীপ্তকে দেখতে পাচ্ছে তারা, যদিও দীপ্ত তাদের দেখতে পাবে না।
দাঁড়িয়ে পড়ল দীপ্ত। গলিটা কানাগলি। শেষের ঠিক দুটো বাড়ি আগে বাঁ দিকে একটা একতলা বাড়ি, মাথায় টিনের ছাদ। অন্ধকারে রং বোঝা না গেলেও আন্দাজে মনে হল চুনকামই হবে। বাকি বর্ণনার সঙ্গেও মিলে যাচ্ছে। দীপ্ত একবার চারপাশে তাকিয়ে দেখে নিল। তারপর সন্তর্পণে বারান্দায় উঠে বন্ধ দরজায় টোকা দিল।
একবার... দুইবার... তিনবার...! খুলে গেল দরজাটা। ভেতরে দাঁড়ানো লোকটাকে চেনে দীপ্ত। এর সঙ্গেই দেখা হয়েছিল ওষুধের দোকানে। লোকটা মাথা নেড়ে দীপ্তকে ভেতরে আসতে ইশারা করল। সে ভেতরে ঢুকতেই দরজাটা বন্ধ করে ছিটকিনি তুলে দিল লোকটা। -ওষুধটা? জিজ্ঞাসা করল দীপ্ত। –টাকা দিন! লোকটা বলল। ——দিচ্ছি। আগে ওষুধটা তো দেখান! গম্ভীর মুখে বলল দীপ্ত।
লোকটা কিছু না বলে ভেতরের ঘরে চলে গেল। মিনিট খানেক পরে ফিরে এল, সঙ্গে আরেকজন ষণ্ডামার্কা লোক। লোকটা পকেট থেকে দুটো ভায়াল বের করে দেখাল দীপ্তকে। —এবার টাকাটা দিন, বলল লোকটা। দীপ্ত পকেট থেকে কয়েকটা নোট বের করে লোকটার হাতে দিল। টাকাটা হাতে নিয়ে গুনে দেখে গর্জন করে উঠল লোকটা। —ইয়ার্কি হচ্ছে? এখানে তো মাত্র নয় হাজার টাকা আছে!
—যা দাম তাই তো দিলাম, দীপ্ত খুব অবাক হওয়ার মতো মুখের ভাব করে বলল। —নিজেকে খুব সেয়ানা ভেবেছিস শালা? কাদের সঙ্গে লাগতে এসেছিস জানিস না তুই। এখানেই মেরে পুঁতে দেব শালা হারামজাদা। প্রাণ নিয়ে আর ফিরতে পারবি না, কর্কশ কণ্ঠে ধমকে উঠল পেছনের ষণ্ডা লোকটা।
—জানি তো, সরল মুখে বলল দীপ্ত। —কী জানিস? লোকগুলো যেন নিজেদের বিস্ময় আর চাপতে পারছে না। তাদের ডেরায় এসে তাদের সামনে দাঁড়িয়ে দীপ্ত এমন শান্ত ভাবে কথা বলে যাচ্ছে, যেন কিছুই হয়নি। প্রথম লোকটা দাঁতে দাঁত ঘষে চাপা গলায় বলল, ‘কী জানিস, বল শালা!
この記事は Grihshobha - Bangla の December 2022 版に掲載されています。
7 日間の Magzter GOLD 無料トライアルを開始して、何千もの厳選されたプレミアム ストーリー、8,500 以上の雑誌や新聞にアクセスしてください。
すでに購読者です ? サインイン
この記事は Grihshobha - Bangla の December 2022 版に掲載されています。
7 日間の Magzter GOLD 無料トライアルを開始して、何千もの厳選されたプレミアム ストーリー、8,500 以上の雑誌や新聞にアクセスしてください。
すでに購読者です? サインイン
এখানে ব্রেনওয়াশ করা সহজ
“চলছে চলুক' এমনই ধারা চলছে এখন সর্বত্র। আর এই সুযোগে ধর্ম এবং রাজনীতির কিছু দোকানদার আরও বোকা বানিয়ে চলেছেন আমজনতাকে।
বিশ্বরূপ
তাই বয়স বাড়লেও, তারুণ্য বজায় রাখার জন্য আরও ব্যয় করা হচ্ছে! আর এতে কারও কোনও আপত্তি থাকার কথা নয়, কারণ শুধু সব দেশই নয়, কোম্পানিগুলোও গোলাপি ট্যাক্স চাপিয়ে মহিলাদের পণ্য বেশি দামে বিক্রি করে।
স্বাস্থ্যকর স্ন্যাকস
রপর বাড়িতে অতিথি এলে কিংবা নিজেদের খাওয়ার ইচ্ছে হলে, ফ্রিজ থেকে বের করে ফ্রাইং প্যান-এ মাখন লাগিয়ে হালকা আঁচে ভাজুন এবং সঙ্গে সঙ্গে পরিবেশন করুন।
অসামাজিক
এই অলিখিত নিয়মটা চলে আসছে অনেকদিন থেকেই। তাই বিরক্তি সহকারে ফোনটা তুলতেই দেখতে পেল তাতে নাম লেখা আসছে বিনোদ আহুজা, রেসিডেন্ট ওয়েলফেয়ার অ্যাসোসিয়েশন (আরডব্লিউএ)।
ইন্দোনেশিয়ার ছোট্ট দ্বীপ বালি
ঝকঝকে সাদা সিল্কের মতো নরম বালির সৈকত, ফিরোজা রঙের জল, মৃদু ঢেউ, লম্বা পাম গাছ ঘেরা শান্ত পরিবেশ— যে-কোনও পর্যটকের হৃদয় হরণ করবেই। ইন্দোনেশিয়ার বালি দ্বীপ ঘুরে এসে লিখেছেন স্বাতী দে।
পুরীতে পরি
বাড়ি কাটোয়ার কাছে পানুহাটে, আমাদের দেশের বাড়ির কাছেই। বোধহয় সেজন্যই আরও ভালো লাগছিল। কিন্তু গোল বাঁধল অন্য এক বিষয়ে
তুমি কেমন আছো?
একটা ভালো শাড়ি পরে সাজুগুজু করে তোমার সামনে দাঁড়িয়ে আছি আর তুমি তাকিয়েও দেখছ না।'
অবগাহনের পরে
আমরা অন্য ঘরে গিয়ে বসি। কাকুরা এখানে গল্প করুক। উত্তম সলজ্জ ভঙ্গিতে বলল— চলো।
নবজাতকের মা যদি হন কর্মরতা
একটা সময়ের পর নতুন মা-কে সবটুকুই নিজের হাতে সামলানো শিখতে হয়। কাজে যোগ দেওয়ার আগে-পরে শিশুর দেখাশোনা কীভাবে করবেন, সেই বিষয়ে বিস্তারিত জানাচ্ছেন সুরঞ্জন দে।
নিরাপদ মাতৃত্ব
জীবদ্দশায় মা হওয়ার প্রত্যাশা প্রত্যেক নারীরই থাকে। কিন্তু নিরাপদ মাতৃত্বের জন্য কিছু সতর্কতা অবলম্বন করা জরুরি। এই বিষয়ে বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক ও মনোবিদের বক্তব্য এবং পরামর্শ তুলে ধরছেন সুরঞ্জন দে।