“ মুম্বইয়ের খ্যাতি, যশ আর উপার্জনের জন্যই নিউ ইয়র্কে আসার সিদ্ধান্ত নিতে পেরেছিলাম ত

নেপালের প্রত্যন্ত অঞ্চলে জন্ম। সেখান থেকে আন্তর্জাতিক মঞ্চে মডেল হিসেবে সাফল্য। অঞ্জলি লামার সঙ্গে কথা বললেন মধুরিমা সিংহ রায়।

- 

নেপালের এক গরীব কৃষক পরিবারে জন্মেছিলেন নবীন ওয়াইবা। মনে-প্রাণে মেয়ে হিসেবে নিজেকে কল্পনা করা নবীনের স্বপ্ন ছিল ফ্যাশন ইন্ডাস্ট্রিতে আসার। স্কুলে প্রচুর বুলিড হয়েছেন, বারবার ভেবেছেন তিনি যদি পুরুষই হন, তাহলে তাঁর নিজের তেমনটা মনে হয় না কেন! কাঠমাণ্ডুতে ট্রান্সওম্যানদের সঙ্গে আলাপ হয় তাঁর, এলজিবিটিকিউ সম্প্রদায়কে নিয়ে কাজ করা ‘ব্লু ডায়মন্ড সোসাইটি'র সঙ্গে যোগাযোগ হয়। তারপর ধীরে ধীরে ট্রানজ়িশনের পথে হাঁটেন নবীন। ২০০৫-এ তিনি আত্মপ্রকাশ করেন অঞ্জলি হিসেবে, যেন নতুন জন্ম হয় তাঁর! নেপাল থেকে মুম্বই এসেছিলেন যখন, তখন ভাবেননি মডেলিংয়ের কেরিয়ারে এত সাফল্য পাবেন। অঞ্জলি লামা যখন কেরিয়ার শুরু করেন, তখন আর প্রায় কেউই ট্রান্সজেন্ডার মডেল হিসেবে ইন্ডাস্ট্রিতে কাজ করতেন না। সেদিক থেকে দেখতে গেল তিনি ট্রেন্ডসেটার। ল্যাকমে ফ্যাশন উইকে দু’বার ব্যর্থ হয়ে তিন নম্বর বার যখন নির্বাচিত হন, তা ছিল জীবনের অন্যতম মোড় ঘোরানো মুহূর্ত। দেশের বড় বড় ফ্যাশন শোয়ে হেঁটেছেন, প্রথম সারির ডিজ়াইনারদের পোশাক পরেছেন...এবার মুম্বই থেকে নিউ ইয়র্কে এসেও প্রতিষ্ঠা পাওয়ার চেষ্টা করছেন তিনি। “নেপালে একটি ম্যাগাজিন প্রথমবার