আ পাত দৃষ্টিতে মনে হবে ব্যাপারটা খুবই সহজ। প্রত্যাশিত লাইনেই যেন সাফল্য পেয়েছে রোহিত শর্মার ভারত। যারা ঘরের মাঠে টানা ১৭টি টেস্ট সিরিজ জিতেছে, তাদের হাতে বাজবলের বিসর্জনে অনেকেই নতুনত্ব কিছু দেখতে পাবেন না। মুড়ি মুড়কি সব এক করে ফেলবেন। কিন্তু টিম ইন্ডিয়ার এই সাফল্যকে আতসকাঁচের তলায় রেখে বিশ্লেষণ করলে দেখা যাবে, সাম্প্রতিককালে লাল বলের ক্রিকেটে টিম ইন্ডিয়ার এটা অনেক বড় সাফল্য।
তবুও নিন্দুকেরা বলবেন, ঘরের মাঠে ভারতীয় দল তো বরাবরই বাঘ। কিন্তু এটা ভুললে চলবে কী করে যে, - সাহসী যশ পর্যুদস্ত প্রতিপক্ষ দলটার নাম ইংল্যান্ড। যাদের আক্রমণাত্মক ক্রিকেটের কাছে অনেক বাঘা দলও আত্মসমর্পণ করতে বাধ্য হয়েছে। তার উপর হায়দরাবাদে প্রথম টেস্টে ২৮ রানে স্টোকস বাহিনী জেতার পর অতিবড় ভারতীয় সমর্থক কি ভেবেছিলেন যে, বাকি তিনটি ম্যাচে খড়কুটোর মতো উড়ে যাবে বাজবল। এক ম্যাচ বাকি থাকতেই সিরিজ পকেটে পুরে নেবে রোহিত ব্রিগেড?
Bu hikaye Saptahik Bartaman dergisinin 9 March 2024 sayısından alınmıştır.
Start your 7-day Magzter GOLD free trial to access thousands of curated premium stories, and 8,500+ magazines and newspapers.
Already a subscriber ? Giriş Yap
Bu hikaye Saptahik Bartaman dergisinin 9 March 2024 sayısından alınmıştır.
Start your 7-day Magzter GOLD free trial to access thousands of curated premium stories, and 8,500+ magazines and newspapers.
Already a subscriber? Giriş Yap
ক্ষান্তি
ভিক্ষুর উত্তর শুনে আরও রেগে উঠলেন কোপন স্বভাব রাজা। আবার জল্লাদকে আদেশ দিলেন, 'বেশ, এবার এই ভিক্ষুর দুটি হাত কেটে দাও!
তেল-ঝাল-মশলার কী কী গুণ?
মাংসের রান্নায় গরম মশলার সঙ্গে জায়ফল ও জয়ত্রী মিশিয়ে দেওয়া হয়। বিরিয়ানিতে তো বটেই। দামি রান্নায় জাফরান বা কুমকুম মেশানো হয়ে থাকে।
মিতা রায়চৌধুরী
তাঁর বর্ণনাতে আছে পূর্ণিমা রাতের চাঁদের আলোয় মাণ্ডু যেন হয়ে উঠত এক টুকরো স্বপ্নের দেশ। এরপর পড়ল হিন্দোলা মহল। অদ্ভুত স্থাপত্য।
অপাংক্তেয়
সোশ্যাল ডিসট্যান্সিং-এ আখেরে আমাদেরই লাভ হল।' পঞ্চাননের দুষ্টু হাসিতে অনুরাধাও যোগ দিলেন এবার।
মাটির স্বাস্থ্য হচ্ছে মাটি!
পাশাপাশি বাড়ি ঘর, রাস্তাঘাট তৈরির ফলে চাষযোগ্য জমির পরিমাণ হ্রাস পাচ্ছে।
ব্যাপমের কালো দাগ!
গোটা দেশকে বিজেপি শিখিয়েছে, এত বড় দুর্নীতি করেও ভোটে জেতা যায় – যদি সাংগঠনিক শক্তি অটুট থাকে।
প্রথম জাতীয় সঙ্গীত এবং সত্যেন্দ্রনাথ ঠাকুর
ই আবেদনপত্রে স্বাক্ষর করলেনদেবেন্দ্রনাথ ঠাকুর, যতীন্দ্রমোহন ঠাকুর, কালীকৃষ্ণ ঠাকুর, প্যারীচাঁদ মিত্র, গিরিশচন্দ্র ঘোষ প্রমুখ সেকালের বিশিষ্ট বাঙালি।
ছেত্রীর অবসর
ভারতীয় ফুটবলে একটা অধ্যায়ের পরিসমাপ্তি
পরচুলা
অন্যান্য চরিত্রে দেবাশিস সেনগুপ্ত, প্রদীপ মণ্ডল, জয়শ্রী চক্রবর্তী, সন্দীপ রায় তাঁদের ভূমিকা যথাযথ ভাবে ফুটিয়ে লা তুলেছেন।
ভাবনার আয়োজনে রবীন্দ্রসন্ধ্যা
মন রে কৃষিকাজ জানো 'না' গানের সঙ্গে রবীন্দ্রনাথের ভাঙাগান পরিবেশনায় তাদের যুগলবন্দি ছিল অনবদ্য।