সাদা পোলাও ৩ উপকরণ: গোবিন্দভোগ চাল ২ কাপ, জল ২ কাপ, দুধ ১ কাপ, চিনি ৪ টেবিল চামচ, ঘি ৩ টেবিল চামচ, সাদা তেল ১ টেবিল চামচ, নুন স্বাদ মতো, তেজপাতা ২টো, কাজু, কিশমিশ ১ মুঠো করে, ছোট এলাচ ৩টে, দারচিনি ১ ইঞ্চি, লবঙ্গ ৩টে, আদার রস ১ চা চামচ, গরমমশলার গুঁড়ো চা চামচ, সাদা মরিচ গুঁড়ো ২ হেঁশে চা চামচ।
প্রণালী: চাল ধুয়ে তার জল ঝরিয়ে আধ ঘণ্টা রেখে শুকিয়ে নিন। এবার তাতে আদার রস, সাদা মরিচ গুঁড়ো, গরমমশলা গুঁড়ো, নুন ও দু’চামচ ঘি মাখিয়ে রাখুন। প্যানে ঘি ও সাদা তেল গরম করে গোটা গরমমশলা, তেজপাতা ফোড়ন দিয়ে দিন। কাজুবাদাম, কিশমিশ দিয়ে ভেজে নিন। চাল দিয়ে ২-৩ মিনিট কম আঁচে ভাজুন। দুধ, জল, নুন মিশিয়ে ঢাকা দিয়ে ১০ মিনিট কম আঁচে রাঁধুন। ঢাকা খুলে চিনি দিয়ে নাড়াচাড়া করে গ্যাস বন্ধ করে দিয়ে কিছুক্ষণ রেখে পরিবেশন করুন।
জাফরানি ফুলকপি উপকরণ: ফুলকপি ১টা, টক দই ২ কাপ, আদাবাটা ১ চা চামচ, লঙ্কা গুঁড়ো ১ চামচ, হলুদ গুঁড়ো ২ চামচ, কাজুবাদাম ১ টেবিল চামচ, পোস্ত বাটা ১ টেবিল চামচ, নারকেল বাটা ২ টেবিল চামচ, ছোট এলাচ ৩টে, সাদা জিরে ২ চা চামচ, কালো জিরে ২ চা চামচ, জাফরান ১ চিমটে, নুন, চিনি স্বাদ মতো, ধনেপাতা কুচি ১ টেবিল চামচ।
প্রণালী: ফুলকপি কেটে ধুয়ে নিন। কড়াইতে তেল গরম করে ফুলকপি ভেজে নিন। আদাবাটা, কাঁচালঙ্কা, নুন, ধনেপাতা, টক দই দিয়ে ফুলকপিতে পনেরো মিনিট মাখিয়ে রেখে দিন কালো জিরে, সাদা জিরে, ছোট এলাচ, কাজুবাদাম, পোস্ত, নারকেল একসঙ্গে বেটে নিন। কড়াইতে তেল গরম করে নিন। দই মাখানো ফুলকপি দিয়ে অনবরত নাড়তে থাকুন। তেল ছেড়ে এলে বাটা মশলা ও জল দিয়ে ঢেকে রাখুন। ঝোল গাঢ় হলে দুধে গোলা জাফরান দিন। উপর থেকে কিছুটা খোয়াক্ষীর ছড়িয়ে দিয়ে নামিয়ে নিলেই তৈরি জাফরানি ফুলকপি।
অমৃতসরি ফিশ ফ্রাই
Esta historia es de la edición October 2022 de Sukhi Grihakon.
Comience su prueba gratuita de Magzter GOLD de 7 días para acceder a miles de historias premium seleccionadas y a más de 8500 revistas y periódicos.
Ya eres suscriptor ? Conectar
Esta historia es de la edición October 2022 de Sukhi Grihakon.
Comience su prueba gratuita de Magzter GOLD de 7 días para acceder a miles de historias premium seleccionadas y a más de 8500 revistas y periódicos.
Ya eres suscriptor? Conectar
হাম্পির মন্দিরে একটি রাত
কারণ তার উপন্যাসের মালমশলা তিরুমালার কাছ থেকে সে প্রায় সবই পেয়ে গেছে। এবার শুধু লেখার অপেক্ষা।
টান
কিন্তু কেমন ভেজা ভেজা। চোখ দুটো বেশ বড় বড়। অসঙ্কোচ দৃষ্টি। সে সোজা তাকিয়ে আছে প্রাঞ্জলবাবুর দিকে।
সিক্তা নদী
ভারতীয় সংস্কৃতিতে নদীকে ভগবান হিসেবে পূজা করা হয়। নদীর তীরে গড়ে ওঠে সভ্যতা, তাই বোধহয় এই রীতি। লিখেছেন পূর্বা সেনগুপ্ত।
কার্সড ভিলা
নিকুঞ্জ সেই আন্দোলিত ছবিটির দিকে চেয়ে হাসল, ‘বড় আনন্দে আছেন তিনি। আপনার শরীরটি তাঁকে উৎসর্গ করে আজ আমি দায়মুক্ত হব...।'
ছায়া
মিহির সেন শুকনো গলায় ঢোক গিলে বলে উঠলেন, “খেলতে চান?” বোরে এগিয়ে এল। “বেশ। তাই হোক।
সামনের অমাবস্যায়
একজন জিজ্ঞাসা করল, ‘শরীর খারাপ নাকি?' সুশান্ত বলল, ‘না, গা-টা একটু শিরশির করছে! ও কিছু না।'
এক যে আছে গাছ
নীলাঞ্জনাকে কি কাউন্সেলিং করানোর দরকার? কাকে জিজ্ঞেস করবে বর্ণক? কে সঠিক ডাক্তারের হদিশ দিতে পারবে? নাহ্, বর্ণক ভেবে কোনও কুলকিনারা পায় না ৷
পালাবার পথ নেই
গর্ত খোঁড়াই ছিল। লাশটা ফেলে মাটি চাপা দিলেন সুবু মিয়াঁ।... লাশের সঙ্গে মোবাইলটিও দফন দিলেন তিনি।...এসব লোকদের খোঁজখবর হয় না তেমন।
বিকট এক জোড়া পা
বিজনেসম্যান বিশ্বনাথের শিলিগুড়িতে বড় কাউন্টার। বিশাল দু'খানা রুম। একটায় সাজানো-গোছানো অফিস। এককোণে ছোট ওয়াশ রুম। ভেতরে পুরনো-নতুন কম্পিউটারের হরেক কিসিমের মালপত্রে ঠাসা গোডাউন ঘর। সবে ঠান্ডা পড়েছে।
চলন বলন বসন কেমন বদল
কালের নিয়মে কীভাবে বদলেছে লেখিকাদের পোশাক ও স্টাইল স্টেটমেন্ট? ইতিহাস ঘেঁটে লিখছেন এসময়ের লেখিকা কাবেরী রায়চৌধুরী।