এত বছর পরে কলকাতায় এলেন। এই শহরটার সঙ্গে নিশ্চয়ই অনেক স্মৃতি, ভাল লাগা জড়িয়ে আছে। সেগুলো একটু ভাগ করে নিন না...
কলকাতা আমার মনে সবসময় বিশেষ একটি স্থান দখল করে আছে। শুধু মনে নয়, আমার জার্নি ও আমার জীবনেও কলকাতা খুব স্পেশ্যাল। ইটস অলওয়েজ আ প্লেজার কামিং টু কলকাতা। এখানে এলে পুরনো বন্ধুদের সঙ্গে দেখা করি। যে নাটকটির জন্য এবারে আসা, সেটিও খুব স্পেশ্যাল।
এই কলামন্দিরের মঞ্চেই আমি ১৯৭৪ সালে পারফর্ম করেছিলাম। প্রায় ৫০ বছর হতে চলল! ‘অনামিকা'র উদ্যোগে সেবার কলকাতায় একটি ইয়ুথ ফেস্টিভ্যালের আয়োজন করা হয়েছিল। সে সময়ে আমি একজন তরুণ থিয়েটার-উৎসাহী ছিলাম বলা যেতে পারে (হাসি)! সেখান থেকে আজ পর্যন্ত বেশ সুদীর্ঘ জার্নি। ইট’স গুড টু বি ব্যাক। বাঙালি পরিচালকদের সঙ্গেও কাজ করেছি। সত্যজিৎ রায়, তপন সিনহা, হৃষীকেশ মুখোপাধ্যায়, বাসু চট্টোপাধ্যায়... বাংলার সঙ্গে আমার যোগাযোগ নিবিড় বলতে পারেন। তবে শহরটা অনেক বদলে গিয়েছে। গতকাল যখন আসছিলাম (সাক্ষাৎকারের আগের দিন), রাস্তা দিয়ে দেখলাম পুজোর আগে শহরটা বিজ্ঞাপনে মুড়ে গিয়েছে প্রায়।
আপনি তো বাংলা ছবিতেও অভিনয় করেছেন। বাঙালি সংস্কৃতি আপনার অভিনয়কে কতটা প্রভাবিত করেছে? এই কথাটা মহারাষ্ট্রে আমার বাড়িতে শুনলেই লোকজন রেগে যান। মরাঠি সংস্কৃতির চেয়ে বাঙালিয়ানাই বোধহয় বেশি আমার মধ্যে। মহারাষ্ট্রের মানুষেরা আমাকে যেভাবে ভালবেসেছেন, তাতে মনে হয় ওঁরা তো আমার ঘরেরই লোক। তাই ভাল তো বাসবেনই। কিন্তু বাঙালিরাও অকুণ্ঠ ভালবাসা দিয়েছেন।
This story is from the October 15, 2022 edition of SANANDA.
Start your 7-day Magzter GOLD free trial to access thousands of curated premium stories, and 8,500+ magazines and newspapers.
Already a subscriber ? Sign In
This story is from the October 15, 2022 edition of SANANDA.
Start your 7-day Magzter GOLD free trial to access thousands of curated premium stories, and 8,500+ magazines and newspapers.
Already a subscriber? Sign In
বঙ্গ-রঙ্গ
একবিংশ শতকের ‘কালচারাল’ বাঙালি কি নিজের জাত্যভিমান খোয়াতে বসেছে? অনুসন্ধানে উপমা মুখোপাধ্যায়।
গানের জগতে নতুন তারকা
একদম সাম্প্রতিককালে হিন্দি ছবির হিট গানের নেপথ্যে যাঁদের কণ্ঠ ও সুর, তেমনই কিছু নতুন প্রজন্মের শিল্পীকে নিয়ে প্রতিবেদন। সঙ্গে দুই তরুণ শিল্পীর সাক্ষাৎকার। লিখছেন মধুরিমা সিংহ রায়।
অথ পাতুরি কথা
পাতুরি ছাড়া নববর্ষের স্বাদ-সমাচার কিন্তু অসম্পূর্ণ! কালে কালে পাতুরির পদ হয়ে উঠেছে বাংলার খাদ্য সংস্কৃতির অবিচ্ছেদ্য অঙ্গ। সেই ঐতিহ্য ও আধুনিকতার মিশেলে নানা স্বাদের পাতুরি কিউরেট করলেন বিশিষ্ট শেফ-ওনার প্রদীপ রোজারিও। সাক্ষী, অনিকেত গুহ।
প্যাক আপ হয়ে গেলে আমি চরিত্রকে সেটেই ছেড়ে আসি”
জাতীয় পুরস্কারপ্রাপ্ত অভিনেত্রী প্রিয়মণি। কাজ করেছেন পাঁচটি ইন্ডাস্ট্রিতে। দক্ষিণী ইন্ডাস্ট্রি তো বটেই হিন্দিতে সাম্প্রতিক ‘জওয়ান’, আর্টিকল ৩৭০' বা ‘ময়দান'-এ ছাপ ফেলেছেন তিনি। কথা বললেন মধুরিমা সিংহ রায়।
বাংলার ব্রতচারী
গুরুসদয় দত্তের আদর্শে ঋদ্ধ বাংলার ব্রতচারীর ইতিহাস। ‘বিশ্ব-সভার উচ্চাসনে বাঙালিকে দেখতে চয়েছিলেন তিনি। কোথায় হারিয়ে গেল সেই গৌরবগাথা? সেই ঝুমুর, রায়বেঁশের ছন্দ? অনুসন্ধান করলেন অনিকেত গুহ।
নববর্ষের মৎস্যপ্রেম
ঝোল-ঝালের বাইরে কিছু চিরচেনা মাছের একটু অন্যরকমের রেসিপি রইল নতুন বছরের পাতে। সন্ধান দিলেন রুকমা দাক্ষী। লিখছেন দেবলীনা অধিকারী।
হবু কনেদের রূপচর্চা
এই বৈশাখ-জ্যৈষ্ঠ মাসে বিবাহের দিনের সংখ্যা কম নেই। হবু কনেদের নিজের যত্ন নেওয়ার টিপস দিলেন বিউটিশিয়ান সুকন্যা দাস লালওয়ানি। শুনলেন দেবলীনা অধিকারী।
সুস্থ রাখবে 'অ্যাক্রোযোগা'
শরীর, মন ও সম্পর্কের সুস্থতা বজায় রাখতে আধুনিক সমাজ ভরসা রাখছে অ্যাক্রোযোগায়। জানালেন সার্টিফায়েড অ্যাক্রোযোগা ট্রেনার প্রদীপ মেহতা। শুনলেন শরীর, মন ও সম্পর্কের সুস্থতা বজায় রাখতে আধুনিক সমাজ ভরসা রাখছে অ্যাক্রোযোগায়। জানালেন সার্টিফায়েড অ্যাক্রোযোগা ট্রেনার প্রদীপ মেহতা। শুনলেন উপমা মুখোপাধ্যায়।
নারী ‘উদ্যোক্তা’ রানি রাসমণি
তিনি বাংলার মননে আজও ভাস্বর ‘রানি’ রূপে। রাসমণির জীবনের নানা দিক তুলে ধরলেন তন্ময় চক্রবর্তী।
দার্জিলিঙের দার্জিলিঙের এক চা-বাগানে
কমলালেবুর সুগন্ধে, চায়ের স্বাদে মাখামাখি এক মিঠে ভ্রমণের গল্প শোনালেন ইন্দিরা মুখোপাধ্যায়।