কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার দৌড়

সেদিন বেশি দূরে নয় যেদিন তারা আমাদের আদেশ ও ইচ্ছানুযায়ী কাজ করবে না। তখন আমাদের অনেক দুর্ভোগও পোহাতে হতে পারে।

স্টি -ফেন হকিং থেকে শুরু করে • ইলন মাস্ক-ছাড়াও বিশ্বের শীর্ষ কয়েকজন বিজ্ঞানী কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন। তাঁদের বক্তব্য, আর্টিফিসিয়াল ইনটেলিজেন্স একসময় হয়তো মানব প্রজাতির জন্য একটি হুমকি হয়ে উঠতে পারে। সত্যিই কি তাই?

আর্টিফিসিয়াল ইন্টেলিজেন্স কী? কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার অর্থ হল একটি মেশিনের চিন্তা করার, বোঝার এবং সিদ্ধান্ত নেওয়ার ক্ষমতা বিকাশ করা। কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাকে কম্পিউটার বিজ্ঞানের সবচেয়ে উন্নত রূপ হিসেবে বিবেচনা করা হয় এবং এখানে এমন একটি মস্তিষ্ক তৈরি করা হয় যেখানে একটি কম্পিউটার মস্তিষ্ক মানুষের

মতো চিন্তাভাবনা করতে পারে, বিশেষ কম্পিউটার সিস্টেম ব্যবহার করে। এই প্রক্রিয়ার সঙ্গে প্রধানত তিনটি প্রক্রিয়া জড়িত। লার্নিং, রিজনিং এবং সেল্ফ কারেকশন।

আর্টিফিসিয়াল ইন্টেলিজেন্সের উদাহরণ প্রযুক্তির বিকাশের সঙ্গে আজ আমরা কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তায় কোনও না কোনওভাবে যুক্ত হয়েছি, এর সুবিধাও নিচ্ছি। হ্যাঁ, এটা সত্য যে AI প্রযুক্তি তার প্রথম পর্যায়ে রয়েছে।