করোনার প্রকোপ নিম্নগামী হওয়ার পরে ঠিক করেছিলাম প্রতিবেশী রাষ্ট্র, নেপাল ঘুরে দেখব। ইচ্ছেটা ছিল ক বহুদিনের। সেই মতো খোঁজখবর শুরু হল। অবশেষে এক ট্র্যাভেল এজেন্সির ব্যবস্থাপনায়, দুর্গাপুজোর রেশ কাটিয়ে ২০২২ সালের অক্টোবর মাসে নেপালের উদ্দেশ্যে আমরা রওনা দিলাম। সাতাশ জনের দলটি হাওড়া থেকে মিথিলা এক্সপ্রেস চড়ে পৌঁছলাম বিহারের রক্সৌল স্টেশনে। সেখানেই কয়েক ঘণ্টার বিরতি নিয়ে বীরগঞ্জ (ভারত ও নেপালের বর্ডার শহর) পার হয়ে প্রবেশ করলাম চিতওয়ান জাতীয় অরণ্যে। জঙ্গল লাগোয়া এক লজে আমাদের থাকার ব্যবস্থা। উপরি পাওনা এখানকার উপজাতি সম্প্রদায়ের লোকনৃত্য দর্শন।
পরের দিন চিতওয়ানের জঙ্গল ভ্রমণ। দূর নীলাকাশের প্রান্ত ঘেঁষে সার বেঁধে মৌন ঋষির মতো ধ্যানমগ্ন তুষারশৃঙ্গগুলি নজরে এল প্রথমেই। চিত্ত পুলকিত। আনন্দে আত্মহারা আমরা।
この記事は Sukhi Grihakon の May 2024 版に掲載されています。
7 日間の Magzter GOLD 無料トライアルを開始して、何千もの厳選されたプレミアム ストーリー、8,500 以上の雑誌や新聞にアクセスしてください。
すでに購読者です ? サインイン
この記事は Sukhi Grihakon の May 2024 版に掲載されています。
7 日間の Magzter GOLD 無料トライアルを開始して、何千もの厳選されたプレミアム ストーリー、8,500 以上の雑誌や新聞にアクセスしてください。
すでに購読者です? サインイン
হাম্পির মন্দিরে একটি রাত
কারণ তার উপন্যাসের মালমশলা তিরুমালার কাছ থেকে সে প্রায় সবই পেয়ে গেছে। এবার শুধু লেখার অপেক্ষা।
টান
কিন্তু কেমন ভেজা ভেজা। চোখ দুটো বেশ বড় বড়। অসঙ্কোচ দৃষ্টি। সে সোজা তাকিয়ে আছে প্রাঞ্জলবাবুর দিকে।
সিক্তা নদী
ভারতীয় সংস্কৃতিতে নদীকে ভগবান হিসেবে পূজা করা হয়। নদীর তীরে গড়ে ওঠে সভ্যতা, তাই বোধহয় এই রীতি। লিখেছেন পূর্বা সেনগুপ্ত।
কার্সড ভিলা
নিকুঞ্জ সেই আন্দোলিত ছবিটির দিকে চেয়ে হাসল, ‘বড় আনন্দে আছেন তিনি। আপনার শরীরটি তাঁকে উৎসর্গ করে আজ আমি দায়মুক্ত হব...।'
ছায়া
মিহির সেন শুকনো গলায় ঢোক গিলে বলে উঠলেন, “খেলতে চান?” বোরে এগিয়ে এল। “বেশ। তাই হোক।
সামনের অমাবস্যায়
একজন জিজ্ঞাসা করল, ‘শরীর খারাপ নাকি?' সুশান্ত বলল, ‘না, গা-টা একটু শিরশির করছে! ও কিছু না।'
এক যে আছে গাছ
নীলাঞ্জনাকে কি কাউন্সেলিং করানোর দরকার? কাকে জিজ্ঞেস করবে বর্ণক? কে সঠিক ডাক্তারের হদিশ দিতে পারবে? নাহ্, বর্ণক ভেবে কোনও কুলকিনারা পায় না ৷
পালাবার পথ নেই
গর্ত খোঁড়াই ছিল। লাশটা ফেলে মাটি চাপা দিলেন সুবু মিয়াঁ।... লাশের সঙ্গে মোবাইলটিও দফন দিলেন তিনি।...এসব লোকদের খোঁজখবর হয় না তেমন।
বিকট এক জোড়া পা
বিজনেসম্যান বিশ্বনাথের শিলিগুড়িতে বড় কাউন্টার। বিশাল দু'খানা রুম। একটায় সাজানো-গোছানো অফিস। এককোণে ছোট ওয়াশ রুম। ভেতরে পুরনো-নতুন কম্পিউটারের হরেক কিসিমের মালপত্রে ঠাসা গোডাউন ঘর। সবে ঠান্ডা পড়েছে।
চলন বলন বসন কেমন বদল
কালের নিয়মে কীভাবে বদলেছে লেখিকাদের পোশাক ও স্টাইল স্টেটমেন্ট? ইতিহাস ঘেঁটে লিখছেন এসময়ের লেখিকা কাবেরী রায়চৌধুরী।