হি মানি শিব পুরী (সিনেমা, টেলিভিশন ও থিয়েটারে দীর্ঘ কেরিয়ার। নয়ের দশকের বেশ কিছু আইকনিক বলিউড ছবিতে কাজ করেছেন।)
সিনেমা বা ওটিটি-র তুলনায় থিয়েটারে নারীচরিত্র বেশি স্ট্রং: আমি থিয়েটার দিয়ে কেরিয়ার শুরু করেছিলাম। এরপরে সিনেমা ও টেলিভিশনে কাজ করতে শুরু করি। কিন্তু থিয়েটারে যে ধরনের চরিত্র পেতাম, তা সিনেমা-টিভিতে পাইনি। মঞ্চে কত সাহিত্য থেকে উঠে আসা চরিত্র করেছি! কত স্ট্রং আর সুলিখিত চরিত্র ছিল সেগুলি। নয়ের দশকে যখন সিনেমায় কাজ শুরু করি, তখন একটা বয়সের পর অভিনেত্রীদের মায়ের চরিত্রেই ভাবা হত । আমায় নায়িকা হিসেবে নেওয়া হয়নি বড় পর্দায় । আর যাঁরা নায়িকা হতেন তাঁরাও গাছের ডাল ধরে নাচতেন, নায়কের প্রেমে পড়তেন, গাইতেন ... মানে বলতে চাইছি, খুবই স্টিরিওটিপিক্যাল চরিত্রায়ণ ছিল মেয়েদের। সে জন্যই বোধহয় আমি থিয়েটারের সঙ্গ ছাড়িনি কখনও। কারণ, থিয়েটারে সিনেমার তুলনায় বেশি ভারী ও ওজনদার চরিত্র পেতাম। অনেক অভিনেত্রীই আমার সঙ্গে সহমত হবেন। অনেকের কাছেই থিয়েটার সবচেয়ে তৃপ্তিদায়ক মাধ্যম।
থিয়েটারে নারী চরিত্রায়ণ কতটা বদলেছে: সিনেমা ও টেলিভিশনের তুলনায় অন্তত এই একটি দিক থেকে থিয়েটার বরাবরই ‘ইভলভড'। থিয়েটারের অনুপ্রেরণার অন্যতম মূল জায়গা হল ভারতীয় ও আন্তর্জাতিক সাহিত্য। তাই আধুনিক, প্রগতিশীল ও এমপাওয়ারড মহিলা চরিত্র বরাবরই থিয়েটার উপহার দেবে আমাদের।
সাম্প্রতিক আপনার অভিনীত স্ট্রং মহিলা চরিত্র: সম্প্রতি দু'টি টেলিপ্লে করলাম—‘হামিদাবাই কী কোঠি' ও ‘রিশতোঁ কা লাইভ টেলিকাস্ট'। টেলিপ্লে হল রেকর্ডেড নাটক মূলত। মানে, নাটকের ফর্ম্যাটেই গল্প বলা, কিন্তু তা লাইভ নয়। থিয়েটারের বিবর্তনেরই অংশ বলতে পারেন। হামিদাবাই-এর সঙ্গে রিলেট করতে পেরেছি, কারণ শিল্পের প্রতি উনি সৎ থাকার চেষ্টা করেছেন বরাবর। আর অন্যটির ক্ষেত্রে বলি, গৃহবধূরা এ দেশে যোগ্য সম্মান পান না। একজন মহিলা ও মা-কে যে ভাবে ‘টেকেন ফর গ্রান্টেড' করে নেওয়া হয়, সেই বিষয়টির সঙ্গে নিজেকে মেলাতে পেরেছি।
هذه القصة مأخوذة من طبعة April 30, 2024 من SANANDA.
ابدأ النسخة التجريبية المجانية من Magzter GOLD لمدة 7 أيام للوصول إلى آلاف القصص المتميزة المنسقة وأكثر من 8500 مجلة وصحيفة.
بالفعل مشترك ? تسجيل الدخول
هذه القصة مأخوذة من طبعة April 30, 2024 من SANANDA.
ابدأ النسخة التجريبية المجانية من Magzter GOLD لمدة 7 أيام للوصول إلى آلاف القصص المتميزة المنسقة وأكثر من 8500 مجلة وصحيفة.
بالفعل مشترك? تسجيل الدخول
কুঁড়ি
একটা ফ্যান ঘুরছে মাথার উপরে। দরজা-জানালা সব বন্ধ মোহরের কিছু জিজ্ঞেস করার ছিল, কিন্তু বলতে গিয়ে দেখল মুখে পুরোপুরি সাড় আসেনি। সে ফ্যালফ্যাল করে চেয়ে রইল ডাক্তারবাবুর দিকে।
ঝুটো
এ কী! এ যে মেয়েদের হাতে পরার বালা! কাদা-জলে মাখামাখি হয়ে রয়েছে।
সাধনার রান্নাঘর
ভিডিয়োটা বানিয়েছে সে দিনের মেয়েটি। প্রথমের কিছুটা অংশে ওদের দোকানের খাবার দেখিয়েছে, তার পর মেয়েটির বমি করার রেকর্ডিং কিছুটা জুড়ে দিয়েছে। এই অংশটা দেখে খগেনের গা গুলিয়ে উঠল! বমি করার অংশটা দেখলে যে কোনও মানুষেরই এই দোকানের খাবারের প্রতি বিতৃষ্ণা জন্মাবে।
শহরে
‘পৃথিবী' ব্যান্ডের ভোকালিস্ট উনি। সে সময়ে ওঁর ব্যান্ডের গান লঞ্চ করেছিলাম আমরা। শ্রোতাদের এই গানটিও পছন্দ হবে, আশা করি।”
দূরে থাক ‘বেবি ব্লুজ়’!
মা হওয়া মানেই নিজের শখ-আহ্লাদ বিসর্জন দেওয়া নয়। নতুন মায়েদের ভাল থাকার উপায় বাতলে দিলেন পেরেন্টিং কনসালট্যান্ট পায়েল ঘোষ। জেনে নিলেন উপমা মুখোপাধ্যায়।
মনে রাখার বিজ্ঞান
স্মৃতি কত ধরনের হয়? মাল্টিটাস্কিংয়ের নেপথ্যের বিজ্ঞান কী? কেউ কেউ কী ভাবে দারুণ মুখস্থ করতে পারেন? স্ট্রেসের সঙ্গেই বা মনে রাখার কী যোগ? সব নিয়ে আলোচনায় ভারতের প্রথম সারির মানসিক স্বাস্থ্য প্রতিষ্ঠানের ক্লিনিক্যাল সাইকোলজি বিভাগের অধ্যাপক ও কনসালট্যান্ট কেশব কুমার। লিখছেন মধুরিমা সিংহ রায়।
বড্ড ভুলে যাচ্ছি!
সত্যি করে বলুন তো, এটা কি আপনারও মনের কথা নয়? কখনও ভেবে দেখেছেন, কেন হচ্ছে এমন? কেমন ভাবে জীবন যাপন করলে এই সমস্যা কমতে পারে? এ সব প্রশ্নেরই উত্তর দিলেন বিশেষজ্ঞরা। জেনে নিলেন সংবেত্তা চক্রবর্তী ও পৃথা বসু।
বিস্মৃতির অতলে
কথায় বলে স্মৃতি সততই মধুর। কিন্তু এই স্মৃতিরাই যদি আবছা হতে শুরু করে তখনই তাকে অসুখের নাম দিতে হয়। এমনই কিছু স্মৃতিজনিত অসুখ নিয়ে আলোচনায় বিশেষজ্ঞরা। কলমে দেবলীনা অধিকারী ও উপমা মুখোপাধ্যায়।
প্রসঙ্গ: অ্যালঝাইমার'স প্রসঙ্গ:অ্যালঝা
অ্যালঝাইমার'স-এর নিঃশব্দ আক্রমণ কতটা ছেদ ঘটায় আমাদের রোজকার জীবনযাত্রায়? ‘মনে রবে কি না রবে'-র দ্বন্দ্ব কাটিয়ে অ্যালঝাইমার'স নিয়ে কথা বললেন বিশিষ্ট চিকিৎসক, জার্সি শোর ইউনিভর্সিটির ভাইস চেয়ারপার্সন ও প্রফেসর অফ মেডিসিন ডা.শুভেন্দু সেন। বোঝার চেষ্টায় অনিকেত গুহ।
চুলের পরিচর্যায়
স্ক্যাল্পে ফ্লেক্স হওয়ার সমস্যা অনেকেরই থাকে। ঘরোয়া উপায়ে কীভাবে এর থেকে পরিত্রাণ পাবেন? জানাচ্ছেন রূপ বিশেষজ্ঞ শেহনাজ হুসেন।