-মেনকার একান্ত বাসনা এইবার অবশ্যই জামাইষষ্ঠী পালন করবেন। বহুবার এই নিয়ে মেয়ের সঙ্গে অসম । লড়াই করেছেন। প্রত্যেকবার পর্যুদস্ত হয়েছেন। এবার এই খেলাটা মাঝ রাস্তায় ছেড়ে দেওয়ার পাত্রী উনি নন। সারাবছর ভুজুংভাজুং দিয়ে স্বামী হিমালয়কে পথে এনেছেন। সত্যি তো! ঘরে ঘরে জামাইষষ্ঠী কে না পালন করে! মেনকারও শখ আছে। কিন্তু সব থেকে বড় বাধা আসছে ওই কন্যারত্নের কাছ থেকে। মেয়ে গৌরীর এক কথা— শান্তিতে আছ। শান্তিতে থাক। শেষে অপদস্থ হবে। অমন খেয়ালি, একবগ্গা মানুষের জন্য সারাদিন খেটেখুটে সব করবে। সে কি এর কোনও গুরুত্ব বুঝবে? তখন আফশোস করার পথও থাকবে না। মেনকা বিরক্ত হন। কেন রে, এই আধপাগলা মানুষটাকে বিয়ে করবার জন্য তুইও তো কম হ্যাদাসনি। তখন তুই এই বাবা-মায়ের সাবধানবাণী শুনেছিলিস? উল্টে চোপা করতে ছাড়িসনি। আজ যে অমন কটর কটর করছিস? শ্মশানে মশানে ঘুরে বেড়ায়। ভস্মটস্ম কী সব সারা গায়ে মাখে। ভূত-প্রেত নিয়ে ড্যাং ড্যাং করে চরে বেড়ায়। এ তো সারা পৃথিবীর লোক জানে। সব কিছু জেনেই তো তুই কঠোর তপস্যা করে তাপসী হয়ে গেলি।
উপরিউক্ত বাক্যগুলি মেনকা মনে মনে আউড়িয়ে ঠক করে একটা প্রণাম ঠুকে নিলেন। মেয়ের উদ্দেশে? না, জামাইয়ের উদ্দেশে? তা কেবল জানেন মা মেনকা স্বয়ং।
هذه القصة مأخوذة من طبعة 27 May 2023 من Saptahik Bartaman.
ابدأ النسخة التجريبية المجانية من Magzter GOLD لمدة 7 أيام للوصول إلى آلاف القصص المتميزة المنسقة وأكثر من 8500 مجلة وصحيفة.
بالفعل مشترك ? تسجيل الدخول
هذه القصة مأخوذة من طبعة 27 May 2023 من Saptahik Bartaman.
ابدأ النسخة التجريبية المجانية من Magzter GOLD لمدة 7 أيام للوصول إلى آلاف القصص المتميزة المنسقة وأكثر من 8500 مجلة وصحيفة.
بالفعل مشترك? تسجيل الدخول
ক্ষান্তি
ভিক্ষুর উত্তর শুনে আরও রেগে উঠলেন কোপন স্বভাব রাজা। আবার জল্লাদকে আদেশ দিলেন, 'বেশ, এবার এই ভিক্ষুর দুটি হাত কেটে দাও!
তেল-ঝাল-মশলার কী কী গুণ?
মাংসের রান্নায় গরম মশলার সঙ্গে জায়ফল ও জয়ত্রী মিশিয়ে দেওয়া হয়। বিরিয়ানিতে তো বটেই। দামি রান্নায় জাফরান বা কুমকুম মেশানো হয়ে থাকে।
মিতা রায়চৌধুরী
তাঁর বর্ণনাতে আছে পূর্ণিমা রাতের চাঁদের আলোয় মাণ্ডু যেন হয়ে উঠত এক টুকরো স্বপ্নের দেশ। এরপর পড়ল হিন্দোলা মহল। অদ্ভুত স্থাপত্য।
অপাংক্তেয়
সোশ্যাল ডিসট্যান্সিং-এ আখেরে আমাদেরই লাভ হল।' পঞ্চাননের দুষ্টু হাসিতে অনুরাধাও যোগ দিলেন এবার।
মাটির স্বাস্থ্য হচ্ছে মাটি!
পাশাপাশি বাড়ি ঘর, রাস্তাঘাট তৈরির ফলে চাষযোগ্য জমির পরিমাণ হ্রাস পাচ্ছে।
ব্যাপমের কালো দাগ!
গোটা দেশকে বিজেপি শিখিয়েছে, এত বড় দুর্নীতি করেও ভোটে জেতা যায় – যদি সাংগঠনিক শক্তি অটুট থাকে।
প্রথম জাতীয় সঙ্গীত এবং সত্যেন্দ্রনাথ ঠাকুর
ই আবেদনপত্রে স্বাক্ষর করলেনদেবেন্দ্রনাথ ঠাকুর, যতীন্দ্রমোহন ঠাকুর, কালীকৃষ্ণ ঠাকুর, প্যারীচাঁদ মিত্র, গিরিশচন্দ্র ঘোষ প্রমুখ সেকালের বিশিষ্ট বাঙালি।
ছেত্রীর অবসর
ভারতীয় ফুটবলে একটা অধ্যায়ের পরিসমাপ্তি
পরচুলা
অন্যান্য চরিত্রে দেবাশিস সেনগুপ্ত, প্রদীপ মণ্ডল, জয়শ্রী চক্রবর্তী, সন্দীপ রায় তাঁদের ভূমিকা যথাযথ ভাবে ফুটিয়ে লা তুলেছেন।
ভাবনার আয়োজনে রবীন্দ্রসন্ধ্যা
মন রে কৃষিকাজ জানো 'না' গানের সঙ্গে রবীন্দ্রনাথের ভাঙাগান পরিবেশনায় তাদের যুগলবন্দি ছিল অনবদ্য।