সমাজ ও সময়ের বেড়াজাল অতিক্রম করে মেয়েরা লিখছেন সাফল্যের খতিয়ান। সোচ্চার হয়েছেন তথাকথিত পুরুষতন্ত্রের বিরুদ্ধে। যে জীবন হয়তো নিয়ন্ত্রিত হওয়ার কথা ছিল পৌরুষের ছায়ায়, পাওয়ার কথা ছিল কারওর ‘মেয়ে’, কারওর ‘স্ত্রী’, বা কারওর ‘মা’য়ের পরিচয়, সেই বাঁধা গতের জাল ছিন্ন করে নিজের পরিচিতি তৈরি করেছেন যাঁরা, তেমনই সাতজন নারীকে কুর্নিশ জানাল সানন্দা। আন্তর্জাতিক নারী দিবসে কলকাতার স্বভূমি রাজকুটিরে আয়োজিত হল “আমি সানন্দা ২০২৪'। গোটা বাংলা থেকে প্রায় ৬৫০-র কাছাকাছি মহিলা নথিভুক্ত করেন তাঁদের নাম। চলে চুলচেরা বাছাই পর্ব। সেই গুরুদায়িত্ব পালনের দায়ভার পড়ে ছ'জন বিশিষ্ট বিচারকের উপর। বিচারক হিসেবে ছিলেন অভিনেতা ও নাট্যব্যক্তিত্ব দেবশঙ্কর হালদার, সঙ্গীতশিল্পী লোপামুদ্রা মিত্র, মানসিক স্বাস্থ্য ও মানবাধিকার কর্মী রত্নাবলী রায়, সেনকো গোল্ড অ্যান্ড ডায়মন্ডসের ডিরেক্টর ও হেড অফ মার্কেটিং জয়িতা সেন, অবসরপ্রাপ্ত আইএএস কর্তা দেবাশিস সেন এবং অ্যাক্রোপলিস এন্টারটেনমেন্ট-এর কর্ণধার স্নিগ্ধা বসু। যাঁদের পক্ষপাতহীন বিচারে উঠে আসে সাতজন 'সানন্দা'র নাম। বাড়তি আকর্ষণ ছিল সঙ্গীত শিল্পী স্যমন্তক সিংহ, পৌষালি বন্দ্যোপাধ্যায় ও বাচিক শিল্পী রিনি বিশ্বাসের পারফরম্যান্স। নারীদের জীবন সংগ্রাম ও স্বীকৃতির আলেখ্যই ফুটে উঠেছিল তাঁদের পরিবেশনায়।
‘আমি’ই সানন্দা ছোটবেলা থেকেই ইচ্ছে ছিল নিজের পায়ে দাঁড়ানোর। বিয়ের পর নার্সের চাকরি করার ‘অপরাধে’ রেণু খাতুনের ডান হাতটাই কেটে নিয়েছিল তাঁর স্বামী! সেই ঘটনায় তোলপাড় হয়েছিল সংবাদমাধ্যম। সেই রেণু খাতুনই হলেন এ বছরের ‘আমি সানন্দা'র অন্যতম প্রাপক। মঞ্চে উঠতেই করতালি উজার করে দিলেন দর্শকরা। পুরস্কার তুলে দিলেন রত্নাবলী রায় ও পরিচালক সুদেষ্ণা রায়। সানন্দার মুখোমুখি রেণু খাতুন জানালেন, “আমার জীবনের গল্প মোটামুটি সকলেই জানেন। কিন্তু এত বড় মাপের স্বীকৃতি আগে কখনও পাইনি। সানন্দা
This story is from the March 30, 2024 edition of SANANDA.
Start your 7-day Magzter GOLD free trial to access thousands of curated premium stories, and 8,500+ magazines and newspapers.
Already a subscriber ? Sign In
This story is from the March 30, 2024 edition of SANANDA.
Start your 7-day Magzter GOLD free trial to access thousands of curated premium stories, and 8,500+ magazines and newspapers.
Already a subscriber? Sign In
ভ্যাকসিনে ভয়?
প্রায় বছর খানেক বাদে আবারও খবরের শিরোনামে কোভিড ভ্যাকসিন। সৌজন্যে কোভিশিল্ড ও কো-ভ্যাকসিনের সম্ভাব্য পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া। আতঙ্ক সরিয়ে বাস্তব চিত্র তুলে ধরলেন অধ্যাপক ও বিশিষ্ট চিকিৎসক ডা.অরুণাংশু তালুকদার। লিখছেন অনিকেতগুহ।
কিচেন হ্যাকস
বারবার ফ্রিজ থেকে রান্না করা খাবার বার করে গরম করে খাওয়া কি স্বাস্থ্যসম্মত?
স্বাদ-এ শেফ
স্বাদ নিয়ে এক্সপেরিমেন্ট রসনাবিলাসীদের চিরকালই প্রিয়। তাই চিংড়ি, চিকেন বা মাটনের চেনাশোনা রেসিপিতেও থাকে শেফ স্পেশ্যাল টুইস্ট! তেমনই চারটি সুস্বাদু পদের সন্ধান দিলেন মাঙ্কি বার কলকাতার কর্পোরেট শেফ ইরফান পাবানে।
বাচ্চা কথা বলছে না!
কী ভাবে নজর করবেন বিষয়টি? এ ক্ষেত্রে কী করণীয়? কনসালট্যান্ট স্পিচ ল্যাঙ্গোয়েজ প্যাথোলজিস্ট মৈনাক সাঁতরার মতামত নিলেন সংবেত্তা চক্রবর্তী।
মাতৃত্বের প্রথম ধাপে...
মাতৃত্বের প্রথম ধাপে...
পোস্ট-নেটাল সুস্থতীর সন্ধানে..
পোস্ট-নেটাল পিরিয়ডে অর্থাৎ সন্তানের জন্মের পর নব্য-অভিভাবকদের শারীরিক ও মানসিক সুস্থতা এবং সুস্থ দাম্পত্য সম্পর্ক নিয়ে আলোচনায় বিশেষজ্ঞরা। লিখছেন উপমা মুখোপাধ্যায়।
দত্তক আইন ও মনস্তত্ব
বিবাহিত দম্পতিদের ক্ষেত্রে সন্তান দত্তক নেওয়ার আইনি প্রক্রিয়া কী রকম? হবু বাবা-মায়েরা কী কী বিষয় মাথায় রাখবেন? বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে কথা বলে লিখছেন মধুরিমা সিংহ রায়।
যদি তোর ডাক শুনে কেউ না আসে...
....তবে একলা চলো রে। একলা চলার এই পথ সহজ নয়। পরিবারের ‘আদর্শ' বিন্যাসের বাইরে এই মাবাবারা একা হাতেই সামলান সন্তানদের। চ্যালেঞ্জ প্রতি পদে। হাসিমুখে বরণ করে নেন তা-ও। ‘সিঙ্গল পেরেন্টিং'-এর নানা আঙ্গিক অনিকেত গুহ-র কলমে।
কর্মরত বাবামায়েদের জন্য...
বাবা-মা দু'জনেই কর্মরত। কাজের সূত্রে বৃহত্তর পরিবার থেকেও বেশ দূরে। সন্তানকে সুস্থ আলো-হাওয়ায় বড় করে তুলতে কী কী মাথায় রাখবেন ওয়ার্কিং পেরেন্টরা? লিখছেন পৃথা বসু।
আমার সন্ততি স্বপ্নে থাক
ভাষা বদলালেও অপরিবর্তিত রয়ে গিয়েছে সন্তানকে ভাল রাখার এই আকুতি। রোজকার রুটিনে বা ছুটির ভ্রমণে সন্তানের যত্ন নিয়ে কথা বললেন বিশেষজ্ঞরা। শুনলেন দেবলীনা অধিকারী।